ঢাকা ১০:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ না পাওয়ায় ‘হতাশ’ টিউলিপ

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:৩৭:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
  • ২০ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে একাধিক মামলা ও তদন্তের মুখে পড়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগ্নি, ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক শেষ পর্যন্ত লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেখা পাচ্ছেন না। এতে ‘হতাশা’ প্রকাশ করেছেন যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টারের পদ থেকে পদত্যাগ করা টিউলিপ।

বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে টিউলিপ বলেছেন, ‘লন্ডন সফরকালে অধ্যাপক ইউনূস দেখা করতে অস্বীকৃতি জানানোতে আমি হতাশ।’

টিউলিপ ও তার মা শেখ রেহেনার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংস্থার দাবি, টিউলিপ বা তার মা ক্ষমতার অপব্যবহার করে সাত হাজার ২০০ স্কয়ার ফুটের প্লট বা জমি নিয়েছেন। তবে, এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন টিউলিপ। তার আইনজীবীরা বলছেন, এ অভিযোগ রাজনৈতিক উদ্দেশপ্রণোদিত এবং এর কোনো ভিত্তি নেই।

পরবর্তীতে টিউলিপ দাবি করেন, বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ অভিযোগের বিষয়ে তার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করেনি। গত বছর ইকনোমিক সেক্রেটারি ও সিটি মিনিস্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেন টিউলিপ। তবে, তার বিরুদ্ধে আনীত কোনো অভিযোগের প্রমাণ পায়নি যুক্তরাজ্য সরকার।

Tag :

ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ না পাওয়ায় ‘হতাশ’ টিউলিপ

আপডেট সময় : ০৩:৩৭:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫

বাংলাদেশে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে একাধিক মামলা ও তদন্তের মুখে পড়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগ্নি, ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক শেষ পর্যন্ত লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেখা পাচ্ছেন না। এতে ‘হতাশা’ প্রকাশ করেছেন যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টারের পদ থেকে পদত্যাগ করা টিউলিপ।

বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে টিউলিপ বলেছেন, ‘লন্ডন সফরকালে অধ্যাপক ইউনূস দেখা করতে অস্বীকৃতি জানানোতে আমি হতাশ।’

টিউলিপ ও তার মা শেখ রেহেনার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংস্থার দাবি, টিউলিপ বা তার মা ক্ষমতার অপব্যবহার করে সাত হাজার ২০০ স্কয়ার ফুটের প্লট বা জমি নিয়েছেন। তবে, এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন টিউলিপ। তার আইনজীবীরা বলছেন, এ অভিযোগ রাজনৈতিক উদ্দেশপ্রণোদিত এবং এর কোনো ভিত্তি নেই।

পরবর্তীতে টিউলিপ দাবি করেন, বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ অভিযোগের বিষয়ে তার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করেনি। গত বছর ইকনোমিক সেক্রেটারি ও সিটি মিনিস্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেন টিউলিপ। তবে, তার বিরুদ্ধে আনীত কোনো অভিযোগের প্রমাণ পায়নি যুক্তরাজ্য সরকার।