ঢাকা ১০:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সরকারবিরোধী আন্দোলনে জড়িত কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি

বাংলাদেশ কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগে কর্মরত বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহসরকারবিরোধী আন্দোলনে জড়িত কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদন
বাংলাদেশ কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগে কর্মরত বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের অভিযোগ উঠেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আন্দোলনের মাধ্যমে রাজস্ব আদায়ে ব্যাঘাত সৃষ্টি এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে অচলাবস্থা তৈরির চেষ্টার অভিযোগে তিন শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর তালিকা ইতোমধ্যে চূড়ান্ত করা হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কর্মকর্তা অভিযোগ করেন, কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী “কাফনের কাপড় পরে” আন্দোলনে অংশ নেন এবং বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ও সংবাদমাধ্যমে সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বক্তব্য দেন। তারা মনে করেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড শৃঙ্খলা ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।

বিশেষ সূত্রে জানা যায়, আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন অতিরিক্ত কমিশনার মানস কুমার বর্মন (কাস্টমস ঢাকা দক্ষিণ কমিশনারেট), কাস্টমস রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান মজিব, মো. মাজহারুল ইসলামসহ আরও অনেকে। এছাড়া, বাকাস ও বাকাএভ-এর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারাও আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে।সরকারবিরোধী আন্দোলনে জড়িত কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদন
বাংলাদেশ কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগে কর্মরত বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের অভিযোগ উঠেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আন্দোলনের মাধ্যমে রাজস্ব আদায়ে ব্যাঘাত সৃষ্টি এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে অচলাবস্থা তৈরির চেষ্টার অভিযোগে তিন শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর তালিকা ইতোমধ্যে চূড়ান্ত করা হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কর্মকর্তা অভিযোগ করেন, কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী “কাফনের কাপড় পরে” আন্দোলনে অংশ নেন এবং বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ও সংবাদমাধ্যমে সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বক্তব্য দেন। তারা মনে করেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড শৃঙ্খলা ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।

বিশেষ সূত্রে জানা যায়, আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন অতিরিক্ত কমিশনার মানস কুমার বর্মন (কাস্টমস ঢাকা দক্ষিণ কমিশনারেট), কাস্টমস রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান মজিব, মো. মাজহারুল ইসলামসহ আরও অনেকে। এছাড়া, বাকাস ও বাকাএভ-এর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারাও আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে।ণের অভিযোগ উঠেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আন্দোলনের মাধ্যমে রাজস্ব আদায়ে ব্যাঘাত সৃষ্টি এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে অচলাবস্থা তৈরির চেষ্টার অভিযোগে তিন শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর তালিকা ইতোমধ্যে চূড়ান্ত করা হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কর্মকর্তা অভিযোগ করেন, কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী “কাফনের কাপড় পরে” আন্দোলনে অংশ নেন এবং বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ও সংবাদমাধ্যমে সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বক্তব্য দেন। তারা মনে করেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড শৃঙ্খলা ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।

বিশেষ সূত্রে জানা যায়, আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন অতিরিক্ত কমিশনার মানস কুমার বর্মন (কাস্টমস ঢাকা দক্ষিণ কমিশনারেট), কাস্টমস রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান মজিব, মো. মাজহারুল ইসলামসহ আরও অনেকে। এছাড়া, বাকাস ও বাকাএভ-এর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারাও আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

Tag :

সরকারবিরোধী আন্দোলনে জড়িত কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি

আপডেট সময় : ১০:২৯:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫

বাংলাদেশ কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগে কর্মরত বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহসরকারবিরোধী আন্দোলনে জড়িত কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদন
বাংলাদেশ কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগে কর্মরত বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের অভিযোগ উঠেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আন্দোলনের মাধ্যমে রাজস্ব আদায়ে ব্যাঘাত সৃষ্টি এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে অচলাবস্থা তৈরির চেষ্টার অভিযোগে তিন শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর তালিকা ইতোমধ্যে চূড়ান্ত করা হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কর্মকর্তা অভিযোগ করেন, কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী “কাফনের কাপড় পরে” আন্দোলনে অংশ নেন এবং বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ও সংবাদমাধ্যমে সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বক্তব্য দেন। তারা মনে করেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড শৃঙ্খলা ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।

বিশেষ সূত্রে জানা যায়, আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন অতিরিক্ত কমিশনার মানস কুমার বর্মন (কাস্টমস ঢাকা দক্ষিণ কমিশনারেট), কাস্টমস রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান মজিব, মো. মাজহারুল ইসলামসহ আরও অনেকে। এছাড়া, বাকাস ও বাকাএভ-এর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারাও আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে।সরকারবিরোধী আন্দোলনে জড়িত কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদন
বাংলাদেশ কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগে কর্মরত বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের অভিযোগ উঠেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আন্দোলনের মাধ্যমে রাজস্ব আদায়ে ব্যাঘাত সৃষ্টি এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে অচলাবস্থা তৈরির চেষ্টার অভিযোগে তিন শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর তালিকা ইতোমধ্যে চূড়ান্ত করা হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কর্মকর্তা অভিযোগ করেন, কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী “কাফনের কাপড় পরে” আন্দোলনে অংশ নেন এবং বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ও সংবাদমাধ্যমে সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বক্তব্য দেন। তারা মনে করেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড শৃঙ্খলা ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।

বিশেষ সূত্রে জানা যায়, আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন অতিরিক্ত কমিশনার মানস কুমার বর্মন (কাস্টমস ঢাকা দক্ষিণ কমিশনারেট), কাস্টমস রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান মজিব, মো. মাজহারুল ইসলামসহ আরও অনেকে। এছাড়া, বাকাস ও বাকাএভ-এর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারাও আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে।ণের অভিযোগ উঠেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আন্দোলনের মাধ্যমে রাজস্ব আদায়ে ব্যাঘাত সৃষ্টি এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে অচলাবস্থা তৈরির চেষ্টার অভিযোগে তিন শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর তালিকা ইতোমধ্যে চূড়ান্ত করা হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কর্মকর্তা অভিযোগ করেন, কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী “কাফনের কাপড় পরে” আন্দোলনে অংশ নেন এবং বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ও সংবাদমাধ্যমে সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বক্তব্য দেন। তারা মনে করেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড শৃঙ্খলা ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।

বিশেষ সূত্রে জানা যায়, আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন অতিরিক্ত কমিশনার মানস কুমার বর্মন (কাস্টমস ঢাকা দক্ষিণ কমিশনারেট), কাস্টমস রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান মজিব, মো. মাজহারুল ইসলামসহ আরও অনেকে। এছাড়া, বাকাস ও বাকাএভ-এর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারাও আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে।