ক্রাইম রিপোর্ট
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড একটি দেশ-বিদেশের মান_ সম্মত রাজস্ব আহরণের চাবিকাঠি আমরা জেনেছি বিভিন্ন রকমের কর্মকর্তা ব্যবসায়ী সাধারণ মানুষের কাছ থেকে কি বলেন জেনে নেই।
এনবিআর প্রতিষ্ঠান শত বছরের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব কর্মকর্তাগনের
দীর্ঘদিন যাবত আন্দোলন চলেছে চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান কারো কোন কথার কর্ণপাত না করে নিজের ক্ষমতা ব্যবহার করেন।
আন্দোলনকারী কর্মকর্তা কর্মচারী বারবার চেয়ারম্যানের দরজায় গিয়ে অপমানিত হয়ে ফিরে আসেন এক পর্যায়ে বিসিএস ক্যাডার আলোচনার মাধ্যমে লিখিত প্রদর্শন করেন। চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান শুনতে রাজি নয় এর কারণ কোথায় খুঁজে বের করেন আমাদের প্রতিনিধির মাধ্যমে বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছ থেকে যানা যায়
এনবিআর চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান যদি আন্দোলনকারীদের ডেকে বসে আলোচনার মাধ্যমে তাহলে সমস্যার সমাধান করা যায়।
আগারগাঁও মেট্রোরেল হতে শ্যামলী পর্যন্ত এর মাঝে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
হাজার হাজার কর্মকর্তা কর্মচারীর মাধ্যমে এবং সাধারণ মানুষের মাধ্যমে ব্যবসায়ী মহলের এ তথ্যগুলি তাদের মুখ থেকে উঠে আসেন নাম বলতে অনিচ্ছুক একজন ব্যবসায়ী মন্তব্য করেন আমি কোটি কোটি টাকার রাজস্ব দেই, এনবিআর ঢুকতে পারছি না এটা লজ্জা জনক বিষয় বিভিন্ন প্রশাসন এর কাছে রিকোয়েস্ট করেও ঢুকতে পারেনি এক পর্যায়ে আর্মির কাছে রিকুয়েস্ট করেন তিনি উত্তর দেন চেয়ারম্যানের পারমিশন লাগবে ব্যবসায়ী বলেন পারমিশন আনার জন্য রিকোয়েস্ট করেন আর্মির কাছে কিছুক্ষণ পর আর্মির প্রশাসন এসে বলেন যাওয়া যাবেনা ব্যবসায়ী ব্যক্তি মন্তব্য করেন তাহলে কি এই আন্দোলনের মূল হোতা কি চেয়ারম্যান।
একজন পথচারীর মন্তব্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান যদি আন্দোলনকারীদেরকে ডেকে নিয়ে আশ্বস্ত করেন তাহলে তো আন্দোলন শেষ হয়ে যায় তিনি তা না করে মেনগেট বন্ধ করে দিয়ে আন্দোলন করাচ্ছেন কেন?
আগারগাঁও চায়ের দোকানে একজন ব্যবসায়ী চা খাচ্ছিলেন তার কাছ থেকে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন আন্দোলনকারীর দাবি-দাওয়া থাকতেই পারে আন্দোলনকারী যখন শাটডাউন ঘোষণার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তখন চেয়ারম্যান আন্দোলনকারীদের কে থামায়নি কেন বুঝায়নি কেন এক টেবিলে কেন বসেনি।
শ্যামলী একটি দোকানদার ব্যবসায়ী তার কাছ থেকে যানতে চাইলে তিনি বলেন শত শত মানুষের কাছ থেকে শুনতে পাই চেয়ারম্যান সমস্যার সমাধান করতে পারেন কেন জটিলতা বাড়াচ্ছেন এনবিআর চেয়ারম্যান।
আগারগাও স্থানীয় সাধারণ পথচারী মানুষের কাছ থেকে জানা যায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আন্দোলন তো দীর্ঘদিন ধরে চলছে দেশের ক্ষতি হচ্ছে রাজস্বের ক্ষতি হচ্ছে এ বিষয়টি তো চেয়ারম্যান দেখছে তার গোয়েন্দা বাহিনী দেখছে নিজের চোখে ও দেখছেন আন্দোলনকারীদের কে, কেন চেয়ারম্যানের আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করতে পারেননি আরো মন্তব্য করেন বিষয়টি খুবই দুঃখজনক জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আয়ের মাধ্যমে দেশ চলে চেয়ারম্যান কেন এখনো চুপচাপ বসেছিলেন আলাপ আলোচনার মাধ্যমেই তো সমস্যার সমাধান করা যেত। উচ্চ পর্যায়ের একাধিক মান- সম্মত মানুষ নাম বলতে অনিচ্ছুক তারা বলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সৎ কর্মকর্তাদেরকে বাধ্যতামূলক অবসরে দিচ্ছেন অনেক কর্মকর্তাকে দুদকে মামলা দিচ্ছে এটি কোন ভালো বিষয়ের লক্ষণ না তিনি আরো বলেন দেশের টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পর্যন্ত থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অধীনস্থ সকল কর্মকর্তা কর্মচারী আন্দোলনে এসেছে যদি বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাতেই হয় তাহলে সকলকে পাঠাতে হবে তার আগে চেয়ারম্যান কে কেন অবসরে পাঠাচ্ছে না চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খানের বিরুদ্ধে কেন মামলা হচ্ছে না ।তিনি বলেন যদি আইনের মাধ্যমে বিচারই করতে হয় তাহলে চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান হলেন ডিপার্টমেন্টের প্রধান তাকেই প্রথম সাসপেন্ড করা উচিত। চেয়ারম্যান আন্দোলন থামাতে অক্ষম সে যোগ্য সে চেয়ারম্যান হতে পারে না এনবিআর চেয়ারম্যান কে কেন সাসপেন্ড করা হলো না কেন বাধ্যতামূলক তাকে অবসরে দেয়া হলো না এবং তিনি আরো বলেন এর পিছনে অর্থ উপদেষ্টার ভূমিকা রয়েছেন তিনি বলেন, তারও পদত্যাগ করা উচিত বলে মনে করেন ।
তিনি আরো বলেন যদি আইনের মাধ্যমে কর্মকর্তা দের মামলা হামলা নির্যাতন করতে হয় তাহলে একজন কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে বাদ দেয়া যাবেনা সকলকেই মামলা দিতে হবে তা যদি না হয় বৈষম্য দূর হবে না এবং এ দায়- দায়িত্ব সম্পূর্ণ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এর চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খানের।
অনেকে বলেন সরকারি চাকরিজীবী প্রতিটি ডিপার্টমেন্টে আন্দোলন হয়েছে/হচ্ছে কোন ডিপার্টমেন্টে তো সাসপেন্ড করেনি অবসরে পাঠায়নি দুদকে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়নি কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমঝোতা করে এনবিআর আন্দোলনকারী সংযুক্ত করে আন্দোলন করেনি এবং আসেনি তারা মনে করেন যে রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে সকল ক্ষতির দায় -দায়িত্ব। এনবিআর চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খানের দায় দায়িত্ব বহন করতে হবে।
বিভিন্ন জ্ঞানী মহল মনে করেন যাদের বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া হয়েছে যাদেরকে দুদকে মামলা দেয়া হয়েছে যাদেরকে অবসরে পাঠানো হয়েছে তাদের সকলকে পূর্ণবহাল রেখে সুনামের রাজস্ব আহরণের এনবিআর একটি সুনামের ডিপার্টমেন্ট যাহাতে মান-সম্মান রক্ষা করা যায় সে বিষয়ে চিন্তার মাধ্যমে কাজ করা উচিত কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মচারীদেরকে নিয়ে একটি সেমিনারের মাধ্যমে সবকিছু ভুলে একতাবদ্ধ আন্তরিকতার মাধ্যমে সমাধান আলোচনা মাধ্যমে চিন্তা চেতনা থাকা উচিত বলে মনে করেন।

অনলাইন ডেস্ক 



















