ঢাকা ০৫:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মসলার বাজার চড়া

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:৩৮:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ জুন ২০২৫
  • ৫৪ বার পড়া হয়েছে

ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে এরইমধ্যে বেচা-কেনা বেড়েছে গরম মসলা জাতীয় পণ্যের। আগে থেকেই চড়া দামে থাকা মসলার বাজার প্রায় অপরিবর্তিত আছে। কিছুটা কমেছে জিরার দাম।

কিন্তু বেশি চাহিদা আছে, এমন দুয়েক জাতের মসলার বাজার এখন বেশি অস্থির। অস্বাভাবিক দাম বেড়েছে এলাচের। মানভেদে এক কেজির দাম সাড়ে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা। ভালো মানের একশ গ্রামের জন্য দিতে হবে ছয়শ টাকা।

ক্রেতারা বলছেন, এলাচের এমন দাম সাম্প্রতিক বছরগুলোয় দেখা যায়নি। এলাচ ছাড়া বেশিরভাগ মশলার দামে খুব একটা হেরফের হয়নি, এমন দাবি বিক্রেতাদের। তবে এক বছরের ব্যবধানে অতি প্রয়োজনীয় বেশিরভাগ মশলার দাম বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি, বলছেন দোকানদাররা।

গরম মশলা জাতীয় পণ্যের প্রায় পুরোটাই আমদানি নির্ভর। একদিকে ডলারের চড়া দাম, অন্যদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির প্রভাবকে দুষছেন পাইকারি বিক্রেতারা। দোকানদাররাও বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারের অস্থিরতার প্রভাব পরেছে স্থানীয় পর্যায়ে।

উল্লেখ্য, ট্যারিফ কমিশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মসলা ও শুকনা ফলের নয়টি পণ্যের চাহিদা বছরে ১ লাখ ২৪ হাজার টন।

Tag :

মসলার বাজার চড়া

আপডেট সময় : ০৬:৩৮:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ জুন ২০২৫

ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে এরইমধ্যে বেচা-কেনা বেড়েছে গরম মসলা জাতীয় পণ্যের। আগে থেকেই চড়া দামে থাকা মসলার বাজার প্রায় অপরিবর্তিত আছে। কিছুটা কমেছে জিরার দাম।

কিন্তু বেশি চাহিদা আছে, এমন দুয়েক জাতের মসলার বাজার এখন বেশি অস্থির। অস্বাভাবিক দাম বেড়েছে এলাচের। মানভেদে এক কেজির দাম সাড়ে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা। ভালো মানের একশ গ্রামের জন্য দিতে হবে ছয়শ টাকা।

ক্রেতারা বলছেন, এলাচের এমন দাম সাম্প্রতিক বছরগুলোয় দেখা যায়নি। এলাচ ছাড়া বেশিরভাগ মশলার দামে খুব একটা হেরফের হয়নি, এমন দাবি বিক্রেতাদের। তবে এক বছরের ব্যবধানে অতি প্রয়োজনীয় বেশিরভাগ মশলার দাম বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি, বলছেন দোকানদাররা।

গরম মশলা জাতীয় পণ্যের প্রায় পুরোটাই আমদানি নির্ভর। একদিকে ডলারের চড়া দাম, অন্যদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির প্রভাবকে দুষছেন পাইকারি বিক্রেতারা। দোকানদাররাও বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারের অস্থিরতার প্রভাব পরেছে স্থানীয় পর্যায়ে।

উল্লেখ্য, ট্যারিফ কমিশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মসলা ও শুকনা ফলের নয়টি পণ্যের চাহিদা বছরে ১ লাখ ২৪ হাজার টন।