ঢাকা ০৩:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুধার্ত স্থানে পরিণত হয়েছে গাজা: জাতিসংঘ

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৯:২৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫
  • ৭৩ বার পড়া হয়েছে

গাজা ‘পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুধার্ত স্থানে’ পরিণত হয়েছে এবং অবরুদ্ধ এই উপত্যকার ২৩ লাখ মানুষ ভয়াবহ খাদ্য সংকটের মুখোমুখি হচ্ছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবিক বিষয়ক সমন্বয় অফিস। এমন তথ্য প্রকাশ করেছে খবর আল জাজিরা।

তথ্য অনুযায়ী, ‘দক্ষিণ গাজার রাফাহ শহরের পশ্চিমে একটি ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় দুজন নিহত হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি ‘খুব কাছাকাছি’ আছে এবং আজই তা ঘোষণা করা হতে পারে।’

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গাজায় ইসরায়েলি যুদ্ধে কমপক্ষে ৫৪ হাজার ৩২১ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১ লাখ ২৩ হাজার ৭৭০ জন আহত হয়েছেন। এদিকে ১০ সন্তানের মধ্যে ৯ জনই ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারানোর পর এবার নিজেও দুনিয়ার মায়া ছেড়ে গেলেন এক চিকিৎসক।

আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান হামলায় ১০ সন্তানের মধ্যে ৯ সন্তানকেই হারিয়েছিলেন হামদি আল-নাজ্জার নামের এক চিকিৎসক। তিনি নিজেও ওই হামলায় আহত হয়েছিলেন। গুরুতর আহত অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।

Tag :

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুধার্ত স্থানে পরিণত হয়েছে গাজা: জাতিসংঘ

আপডেট সময় : ০৭:৩৯:২৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫

গাজা ‘পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুধার্ত স্থানে’ পরিণত হয়েছে এবং অবরুদ্ধ এই উপত্যকার ২৩ লাখ মানুষ ভয়াবহ খাদ্য সংকটের মুখোমুখি হচ্ছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবিক বিষয়ক সমন্বয় অফিস। এমন তথ্য প্রকাশ করেছে খবর আল জাজিরা।

তথ্য অনুযায়ী, ‘দক্ষিণ গাজার রাফাহ শহরের পশ্চিমে একটি ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় দুজন নিহত হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি ‘খুব কাছাকাছি’ আছে এবং আজই তা ঘোষণা করা হতে পারে।’

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গাজায় ইসরায়েলি যুদ্ধে কমপক্ষে ৫৪ হাজার ৩২১ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১ লাখ ২৩ হাজার ৭৭০ জন আহত হয়েছেন। এদিকে ১০ সন্তানের মধ্যে ৯ জনই ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারানোর পর এবার নিজেও দুনিয়ার মায়া ছেড়ে গেলেন এক চিকিৎসক।

আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান হামলায় ১০ সন্তানের মধ্যে ৯ সন্তানকেই হারিয়েছিলেন হামদি আল-নাজ্জার নামের এক চিকিৎসক। তিনি নিজেও ওই হামলায় আহত হয়েছিলেন। গুরুতর আহত অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।