এনবিআর চেয়ারম্যান জনাব আবদুর রহমানকে অপসারণ এবং Ordinance বাতিল করা কেন জরুরি ?
আন্দোলনের স্লোগান এনবিআর এর চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খানকে এনবিআর থেকে তুলে নিতে হবে অবসর দিতে হবে দিতে হবে।
১) তিনি রাজস্ব সংস্কার কমিটির জমা দেওয়া সুপারিশ বিবেচনা না করেই তডিঘডি করে এবং গোপনে মধ্যরাতের অধ্যাদেশটি জারী করেছিলেন।
২) দুর্নীতি ও হয়রানির মাত্রা কমিয়ে সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায় করার জন্য এই অধ্যাদেশ কার্যকর হবে কিনা তা নিয়ে তিনি কোনও সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করেননি।
৩) তিনি সিপিডি, টিআইবি, অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়িক সংস্থা এবং ব্যবসায়িক সমিতির মতো কোনও স্টেকহোল্ডারদের সাথে আলোচনা করেননি।
৪) চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রণীত এই অধ্যাদেশ কর্মকর্তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করেছে যা অধ্যাদেশ বাতিল না করা হলে চিরকাল অব্যাহত থাকবে।
৫) মধ্যরাতের এই অধ্যাদেশ রাজস্বের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর হবে কারণ এটি সিপিডি, টিআইবি, করদাতাদের প্রতিনিধি, এনবিআরের সকল কর্মী ও কর্মকর্তা, ব্যবসায়িক সংস্থাগুলির মতো সকল স্টেকহোল্ডার গ্রহণ করবে না।
৬) চেয়ারম্যান এনবিআর এনবিআরের বিলুপ্ত এবং রাজস্ব আদায় ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
৭) দেশের ক্রান্তিকালীন পরিস্থিতি এবং অস্থিরতার মধ্যে, এই অধ্যাদেশটি পাস করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অসুবিধা এবং অস্থিরতার মধ্যে ফেলবে। সে প্রেক্ষিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ঐক্য পরিষদের আন্দোলনের ডাকে হাজার হাজার বিসিএস ক্যাডার কর্মকর্তা কর্মচারী আন্দোলনের অংশগ্রহণ করেন।

বিশেষ প্রতিনিধি 



















